তবে সিপিডির দাবি, চাহিদার তুলনায় ৬৫ শতাংশ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করায় খরচ বেড়েছে কিন্তু তা কাজে লাগেনি।
করোনা আতঙ্কের মধ্যে ভূতুড়ে বিদ্যুৎ বিল পেয়ে হতাশ গ্রাহকরা। সরকারের আশ্বাসের পরও অনেকের বিল এখনো সংশোধন হয়নি। সব মহলে এ নিয়ে সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
সিপিডির ভার্চুয়াল আলোচনায় এ নিয়ে প্রশ্ন ছিল বিদুৎ প্রতিমন্ত্রীর কাছে। এ সময় তিনি জানান, কিছু গ্রাহকের বেশি বিল এসেছে। তারা বিদ্যুৎ অফিস থেকে সংশোধন করে নিতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে আলোচকরা জানান, করোনার সময় বেশিরভাগ অফিস ও কারখানা বন্ধ থাকায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল কম। অথচ এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে সরকারের।
এসময়, বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়াতে দেশে ইলেকট্রিক গাড়ি ও ট্রেন চালুর পরামর্শ দেন বক্তারা। পাশাপাশি বিদ্যুৎ খাতকে পুরোপুরি স্মার্ট করার তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।